দুর্গাপুর , ৩১শে ডিসেঃ : ‘ বদলা নয় , বদল চাই ‘ – পাড়ার দেওয়ালে তৃণমূলের
এই প্রতিশ্রুতি এখনও জ্বলজ্বল করলেও , ‘ পরিবর্তনে’-এর জমানায় এই পর্যন্ত ৪ বার তৃণমূলী
দুষ্কৃতিদের হামলায় গুরুতর জখম শারীরিকভাবে
প্রতিবন্ধী যুবক মোহন পাসোয়ান ।গতকাল রাতে বি’জোনের ভারতী মোড় থেকে নিজের বাড়ী নতুন পল্লীতে ফেরার পথে তৃণমূলী দুষ্কৃতি আজাদ সিং
ও তোতন সরকারের আক্রমনে গুরুতর জখম হয় পঃ বঙ্গ
রাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনির ইস্পাতনগরীর বি’জোন আঞ্চলিক কমিটির সদস্য ও ডিওয়াইএফআই
এর সক্রিয় সদস্য কমঃ মোহন পাসোয়ান । খবর পেয়ে
লোকজন ছুটে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে ও গুরতর আহত অবস্হায় কমঃ মোহন পাসোয়ানকে বিধাননগর
এস.ডি.হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । পরে পুলিশর কাছে অভিযোগ
দায়ের করা হলেও , শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত
পুলিশ এখনও পর্যন্ত অপরাধীদের গ্রেফ্তার করতে পারে নি । এই ঘটনায় পঃ বঙ্গ রাজ্য প্রতিবন্ধী
সম্মিলনির রাজ্য কমিটির সদস্য মহঃ ইসাক তীব্র নিন্দা করে অবিলম্বে দুষ্কৃতিদের গ্রেফ্তারের
দাবী জানিয়েছেন ।
Wednesday 31 December 2014
Tuesday 30 December 2014
কর্তৃপক্ষের একতরফা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ডিএসপি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী – অভিভাবকদের বিশাল বিক্ষোভ ।
দুর্গাপুর , ৩০শে ডিসেঃ : আজ , দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার নগর প্রশাসনিক ভবনে
( টি এ বিল্ডিং ) দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার
শিক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে স্কুল স্হানান্তরের নামে ২টি মাধ্যমিক - উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল
( আকবর রোড গার্লস ও বি’জোন বয়েজ মাল্টিপারপাস ) বন্ধ করে দেওয়া , একতরফা ভাবে স্কুলের
ফী ৮২ গুন বৃদ্ধি এবং একটি নির্দিষ্ট দোকান থেকে স্কুল ইউনিফর্ম কেনার নির্দেশের বিরুদ্ধে ডিএসপি
স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী – অভিভাবকরা এবং হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ
)এর সদস্যরা তুমুল বিক্ষোভ দেখায় । হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ)
সহ ডিএসপি-র অন্যান্য স্বীকৃত ইউনিয়ন এর সাথে জেবিসি-তে
কোন আলোচনা ছাড়াই , দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার শিক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে গত ১৫ই ডিসেঃ
একতরফা এক সার্কুলার জারী করলে , ইস্পাতনগরীতে
ও সংলগ্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে । দফায় দফায় ছাত্র-ছাত্রী – অভিভাবকদের
বিশাল বিক্ষোভ নগর প্রশাসনিক ভবনে ( টি এ বিল্ডিং ) এ আছড়ে পড়ছে । আজকে বিক্ষোভ চলার সময় বক্তব্য
রাখেন হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ) এর পক্ষে কমঃ বিশ্বরূপ ব্যানার্জী
ও স্বপন মজুমদার । তারা বলেন যে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ) এর
পক্ষ থেকে লাগাতারভাবে স্কুল সহ ইস্পাতনগরীতে বিভিন্ন পরিষেবা সংকোচন করার জন্য দুর্গাপুর
ইস্পাত কর্তৃপক্ষের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগঠিত করা হচ্ছে । স্কুল-সংক্রান্ত
দুর্গাপুর ইস্পাত কর্তৃপক্ষের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করে বলেন যে ডিএসপি
স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী – অভিভাবকদের দাবীগুলিকে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন
( সিআইটিইউ) দৃঢ় ভাবে সমর্থন করে এবং তাদের লড়াই এর সাথে আছেন । অভিভাবকদের সংগঠনের পক্ষে শ্রী বিশ্বজিত নায়াক সহ
অন্যান্য অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরাও বক্তব্য রাখেন । সভাপতিত্ব করেন কমঃ কবিরঞ্জন দাসগুপ্ত
। পরে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ) ও অভিভাবকদের সংগঠনের পক্ষ থেকে
এক প্রতিনিধি দল জিএম ( টিএস ) শ্রী কাঞ্চন নন্দীর কাছে স্মারকলিপি জমা করে অবিলম্বে
স্কুল স্হানান্তরের নামে ২টি মাধ্যমিক - উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ( আকবর রোড গার্লস ও বি’জোন
বয়েজ মাল্টিপারপাস ) বন্ধ করে দেওয়া , একতরফা ভাবে স্কুলের ফী ৮২ গুন বৃদ্ধি এবং একটি
নির্দিষ্ট দোকান থেকে স্কুল ইউনিফর্ম কেনার
নির্দেশ প্রত্যাহারের দাবী জানায় । জিএম ( টিএস) দাবীগুলির নিষ্পত্তি করবেন বলে আশ্বাস
দিয়েছেন বলে ইউনিয়ন এবং অভিভাবকদের সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয় ।
Sunday 28 December 2014
মেহেনতী মানুষের ঐক্য ও বামপন্হীদের লড়াই রুখতে পারে সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদকে ।
দুর্গাপুর , ২৭ শে ডিসেঃ – আজ , ইস্পাতনগরীর নেতাজী ভবনে ভারতের কমিউনিষ্ট
পার্টি ( মার্কসবাদী )-র দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল সাংগঠনিক কমিটির পক্ষ থেকে , ‘ সাম্প্রদায়িকতা
ও মৌলবাদের ক্রমবর্ধমান বিপদ এবং ধর্মনিরপেক্ষতার সংগ্রাম ‘ – শীর্ষক এক আলোচনা সভার
আয়োজন করা হয় । আলোচক ছিলেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক শ্রী গৌতম রায় । তিনি বলেন যে ১৮৫৭ সালের
মহাবিদ্রোহের পরে ভারতে ব্রিটিশ শাসকরা ভারতে সাম্প্রদায়িকতার বিস্তারে ইন্ধন জুগিয়েছিল
। জাতীয় কংগ্রেসের সূচনাকাল থেকেই কংগ্রেসের অভ্যন্তরেই হিন্দু সাম্প্রদায়িক শক্তি সক্রিয় ছিল । পরবর্তীকালে
হিন্দু মহাসভা এবং তারও পরে আরএসএসের গঠনের
মধ্য দিয়ে সেই শক্তি আরও বিস্তার ঘটায় । কিন্তু লক্ষনীয় বিষয় হল যে ভারতের স্বাধীনতা
সংগ্রাম থেকে আরএস শুধু নিজেদের সরিয়ে শুধু রাখেনি , বরং হিন্দুরাজ্যের কথা বলার মধ্য
দিয়ে মুসলিম জনগনকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলেছিল । তারফলে প্রথমে পাকিস্হানের প্রস্তাব
উড়িয়ে দিলেও , পরে জিন্নাহ্ সহ অন্যান্যরা পাকিস্হান গঠনের দাবীতে ঝুঁকে পড়ে । আরএসএসের
নেতা গোলওয়ালকার যে কালচারাল-ন্যাশালিজমের কথা বলেছেন তার ভিত্তি স্বামী বিবেকানন্দ
এর বর্ণিত বৈদিক ধর্মের পরিবর্তে পুরান-ভিত্তিক এবং আরএসএস হিন্দু ধর্মের পরিবর্তে
হিন্দুত্বের কথা বলে । স্বাধীনতার পরে ,বিশেষ
করে মহাত্মা গান্ধীর হত্যার পরে আরএসএসের প্রভাব কমতে থাকে । কিন্তু প্রথমে ভারতীয়
জনসংঘ ও পরে ভারতীয় জনতা পার্টি গঠনের মধ্য দিয়ে এবং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল , লালবাহাদুর
শাস্ত্রী , ইন্দিরা গান্ধী , রাজীব গান্ধীর মত কংগ্রেসী নেতা সহ জয়প্রকাশ নারায়ন এর
মত অকংগ্রেসী নেতাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদতে আরএসএসের আজকের এই বাড়বাড়ন্ত ঘটেছে ।পশ্চিমবঙ্গে
আরএসএসের বৃদ্ধির পেছনে মমতা ও আরএসএসের পুরনো
সখ্যতার কথাও উল্ল্যেখ করেন শ্রী রায় । তিনি আরও বলেন যে আরএসএসের এই বৃদ্ধির পিছনে বহুমূখী কৌশল কাজ করছে
। বর্তমানে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের মূল চালিকা শক্তি আরএসএস ও তার সহযোগী হিন্দুত্ববাদী
শক্তি সরাসরি ভারতের আবহমানকাল ধরে চলে আসা ধর্মনিরপেক্ষতার ঐতিহ্যকেই কেবল আক্রমন
করছে তাই নয় , চ্যালেঞ্জ করছে ভারতের সংবিধানকে । এই পরিস্হিতিতে , ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার
সংগ্রামকে জোরদার করার জন্য চাই মেহেনতী মানুষের ঐক্য ও বামপন্হীদের লড়াই যা রুখতে
পারে সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদ শক্তিকে , রক্ষা করতে পারে ভারত ও পশ্চিমবঙ্গে ভয়াবহ বিপদের
হাত থেকে । সভায় বক্তব্য রেখেছেন দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল সাংগঠনিক কমিটির আহ্বায়ক কমঃ
সন্তোষ দেবরায় । সভাপতিত্ব করেন কমঃ সুশান্ত ব্যানার্জী ।
Thursday 25 December 2014
প্রয়াত হলেন পার্টি সদস্যা কমরেড শোভা মৈত্র ।
দুর্গাপুর , ২৫শে ডিসেঃ : প্রয়াত হলেন ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি
( মার্কসবাদী )-র দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল সাংগঠনিক কমিটির অন্তর্গত
ডিএস -২ আঞ্চলিক কমিটির পার্টি সদস্যা কমরেড শোভা মৈত্র । চিকিৎসাধীন অবস্হায় গতকাল সকালে
মিশন হাসপাতালে তিনি প্রয়াত হয়েছেন । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বৎসর । অবিবাহিতা
প্রয়াত কমরেড শোভা মৈত্র মৃত্যুকালে ভাই-বোন সহ অন্যান্য আত্মীয় –পরিজন রেখে গেছেন
। আজ সকালে , ডিএস -২ আঞ্চলিক কমিটির দফ্তরে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হলে রক্তপতাকায়
আচ্ছাদিত করেন ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী )-র বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য ও দুর্গাপুর
ইস্পাত জোনাল সাংগঠনিক কমিটির আহ্বায়ক কমঃ সন্তোষ দেবরায় । মরদেহে মাল্যদান করেন কমঃ
সন্তোষ দেবরায় , সুশান্ত ব্যানার্জী , নির্মল ভট্টাচার্য , সুবীর সেনগুপ্ত সহ অন্যান্য
নেতৃবৃন্দ । পরে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের দফ্তর বি.টি.রণদিভে
ভবনে । সেখানে মাল্যদান করেন কমঃ অরুন চৌধুরী , জীবন রায় , পি কে দাস , বাদল মজুমদার
সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ । পরে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে ।
সংক্ষিপ্ত জীবনী :১৯৪১ সালের ,২রা জানুঃ কমরেড শোভা মৈত্র জন্ম
গ্রহন করেন । ১৯৫৯ সালে তিনি দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানায় জোগদান করেন । ১৯৮৪ সালে তিনি
পার্টি সভ্যপদ লাভ করেন । তিনি হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ( সিআইটিইউ
) ওবি সদস্যা ছিলেন ও ডিএসপি কো-অপঃ ক্রেডিট সোসাইটির ডাইরেক্টর ছিলেন । সহজ ,সরল জীবনযাপনে
অভ্যস্ত কমরেড শোভা মৈত্র তাঁর মিশুকে স্বভাব ও সুমধুর ব্যবহারের জন্য জনপ্রিয় ছিলেন
। দুর্গাপুরের শ্রমিক,সমবায় , নারী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অত্যন্ত পরিচিত মুখ কমরেড শোভা মৈত্রের
মৃত্যুতে ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী )-র দুর্গাপুর
ইস্পাত জোনাল সাংগঠনিক কমিটির পক্ষ থেকে আহ্বায়ক কমঃ সন্তোষ দেবরায় গভীর শোক প্রকাশ
করেছেন ।
Tuesday 23 December 2014
বিজেপির সু-দিনে লাটে উঠছে ডিএসপির স্কুল : রাজ্যের তৃণমূল সরকার নিশ্চুপ
দুর্গাপুর , ২০শে ডিসেঃ : বিপন্ন হয়ে পড়েছে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা
(সংক্ষেপে ডিএসপি ) পরিচালিত প্রাথমিক ,মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলগুলি । ১৯৯০ এর
দশকের গোড়ার দিক থেকে কংগ্রেস এর চালু করা নয়া অর্থনীতির কুফল ফলতে শুরু করেছিল দুর্গাপুর ইস্পাত সহ অন্যান্য
রাষ্ট্রায়ত্ব কারাখানায় । তার রেশে শুকিয়ে যেতে শুরু করে ডিএসপির স্কুলগুলি ।
দুর্গাপুর তো বটেই একসময়ে সারা রাজ্যের অন্যতম সেরা ছাত্র-ছাত্রীদের তৈরী
করছে ডিএসপির
স্কুলগুলি । ডিএসপির স্কুলগুলির থেকে পাশ করে হাজার হাজার কৃতি ছাত্র-ছাত্রী আজ ভারত
সহ সারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্হানে সুপ্রতিষ্ঠিত । রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্হার আইনী ও সামাজিক
দায়বদ্ধতার থেকে কেবলমাত্র কারাখানার শ্রমিকদের সন্তান-সন্ততি নয় , আশাপাশের গ্রামসহ
সহ শিল্পাঞ্চলের বহু ছাত্রাত্রীদের স্কুলের ঠিকানা ছিল ডিএসপির স্কুলগুলি । পরে এই
ব্যবস্হা ধীরে ধীরে তুলে দেওয়া হল । এই সবের মিলিত পরিনতিতে স্কুলগুলি ছাত্র-ছাত্রীর
অভাবে বন্ধ হতে শুরু করে । পাল্লা দিয়ে ডিএসপি কর্তৃপক্ষ শিক্ষাখাতে ব্যয় ক্রমশঃ কমাতে
শুরু করে । নতুন শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ হয়ে যায় । কিছু প্যারা টিচার নিয়োগ করা হলেও , অত্যন্ত
কম বেতনের জন্য অধিকাংশ প্যারা টিচাররা কাজ ছেড়ে অন্যত্র চলে যান । কয়েকজন প্যারা টিচারকে
অন্যায়ভবে ছাঁটাই করে ডিএসপি কর্তৃপক্ষ । বাকী প্যারা টিচাররা আশংকার দোলাচলে দিন গুনছে
। এই পরিস্হিতে ডিএসপি এর শিক্ষা বিভাগের সাম্প্রতিক একতরফা তুঘলকি সিদ্ধান্তে বিপদে
পড়েছে ছাত্র-ছাত্রীরা । স্বীকৃতি প্রাপ্ত ইউনিয়নগুলির সাথে কোনরকম আলোচনা ছাড়াই একতরফাভাবে
স্কুল এর ফী ৮২ গুন বৃদ্ধি করেছে । মাধ্যমিকে ২০১৪-১৫ সালে রেজিস্ট্রেশন হলেও , আকবর
গার্লস স্কুলটি স্হানান্তরের নামে বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়ছে বলে অভিযোগ ।
এবিষয়ে অভিভাবকরা স্হানীয় এডিআই এর কাছে অভিযোগ জানালেও , তিনি দায় এড়িয়ে যান । রাজ্য
প্রশাসনের কাছে বিপন্ন ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকরা প্রয়োজনীয় সাহায্যের জন্য ছুটে গেলেও
এখন পর্যন্ত কোন সুরাহ হয়নি ।
এই পরিস্হিতে , আজ হিন্দুস্হান স্টিল
এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ ) এর পক্ষ থেকে ডিএসপি-র নগর প্রশাসনিক ভবন ( টি.এ.বিল্ডিং
) এ ডিএসপি-র এডুকেশন বিভাগে বিক্ষোভ-প্রদর্শন ও কর্তৃপক্ষের কাছে অবিলম্বে অস্বাভাবিক
ফী বৃদ্ধি ও স্হানান্তরের নামে স্কুল তুলে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশ প্রত্যাহার
এবং অবিলম্বে এই বিষয়ে জেবিসির সভা ডাকার দাবী জানিয়ে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয় । আজকের
বিক্ষোভে বিপুল সংখ্যায় ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবক সহ শিক্ষক-শিক্ষিকারা যোগদান করেন ।
বক্তব্য রাখেন কমঃ অরুন চৌধুরী , বিশ্বরূপ ব্যানার্জী ও ললিত মিশ্র । তারা
বলেন যে ডিএসপি তে শিক্ষা সহ অন্যান্য নাগরিক পরিষেবা সংকোচনের বিরুদ্ধে হিন্দুস্হান
স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ ) ধারাবাহিক ভাবে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে । তাই , অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা
ন্যায্য দাবী মেটা না পর্যন্ত এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন , তার
পাশে দৃঢ় ভাবে সিআইটিইউ আছে বলে বক্তারা জানিয়েছেন । শিক্ষক সংগঠন ডিএসপিটিএ –র সম্পাদক
শ্রী সুনীল হালদার এই আন্দোলনের পাশে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ও ডিএসপিটিএ –র পূর্ণ সমর্থন আছে বলে জানিয়েছেন ।
Friday 19 December 2014
পেশোয়ারের স্কুলে মৌলবাদীদের নৃশংসতম আক্রমনের বিরুদ্ধে ধিক্কারে সোচ্চার কিশোরবাহিনী ।
দুর্গাপুর , ১৮ই ডিসেঃ : আজ , ইস্পাতনগরীর ট্রাঙ্ক রোডের সৃষ্টি কিশোরবাহিনীর
মাঠে দুর্গাপুর কিশোরবাহিনী ইস্পাত অঞ্চল সমিতির পক্ষ থেকে পাকিস্হানের পেশোয়ারের স্কুলে
মৌলবাদীদের নৃশংসতম আক্রমনের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানানো হয় । উপস্হিত কিশোরবাহিনীর খুদে
সদস্যদের কাছে অত্যন্ত প্রাজ্ঞল ভাষায় বক্তব্য তুলে ধরেন কিশোরবাহিনীর বর্ধমান জেলা
কমিটির সদস্য শ্রী কালিশংকর ব্যানার্জী ও সাহিত্যিক রাজীব ঘাঁটি । সবশেষে নীরবতা পালন
ও প্রজ্জ্বলিত মোমবাতি নিয়ে মাঠ প্রদক্ষিন করে পেশোয়ারের স্কুলে নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্য শ্রদ্ধা জানানো হয় ।
দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার আরএমএইচপি বিভাগে ধর্মঘট স্হগিত ।
দুর্গাপুর , ১৮ই ডিসেঃ : আজ , অ্যাসিঃ লেবার কমিশনারের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শ্রমদফ্তরে
দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার কর্তৃপক্ষের সাথে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ
),আইএনটিইউসি ও এআইটিউসি এর প্রতিনিধিবৃন্দের , আগামী ২২শে ডিসেঃ তিনটি ইউনিয়নের
আহূত দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার আরএমএইচপি বিভাগে ধর্মঘটের প্রেক্ষিতে আলোচনা হয় । কারখানায় নিরাপত্তা-জনিত
প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহনে কর্তৃপক্ষের গাফিলতি ও সেই কারনে শ্রমিক অসন্তোষের বিরুদ্ধে
অপ্রয়োজনীয় দমনমূলক পদক্ষেপ গ্রহনের অভিযোগে এই ধর্মঘটের আহ্বান করা হয়। কর্তৃপক্ষ এর পক্ষে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহনের আশ্বাস দেওয়া হলে , তিনটি ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে আপাতত ধর্মঘট
ও এই সংক্রান্ত কর্মসূচী স্হগিত রাখার কথা জানিয়ে দেওয়া হয় ।
Thursday 18 December 2014
প্রয়াত হলেন পার্টি সদস্য কমঃ পরিমল রায় ।
দুর্গাপুর , ১৮ই ডিসেঃ : আজ সকালে , দীর্ঘ রোগভোগের পর মিশন হাসপাতালে প্রয়াত
হলেন দুর্গাপুর ইস্পাত -১ নং আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্গত পার্টি সদস্য কমঃ পরিমল রায় ।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়েস হয়েছিল ৪৭ । তিনি রেখে গেছেন বৃদ্ধা মা – স্ত্রী ও একমাত্র পুত্রকে
।
কমঃ পরিমল রায়ের মরদেহ আশীষ-জব্বর ভবনে নিয়ে আসা হলে রক্তপতাকায় আচ্ছাদিত করেন
কমঃ অজিত মুখার্জী । মাল্যদান করেন কমঃ অজিত
মুখার্জী সন্তোষ দেবরায় , সুশান্ত ব্যানার্জী
, নির্মল ভট্টাচার্য , আল্পনা চৌধুরী , সুবীর সেনগুপ্ত সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ । পরে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়
হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ( সিআইটিইউ ) দফ্তর বি টি রণদিভে ভবনে নিয়ে যাওয়া
হয় । সেখানে মরদেহে মাল্যদান করেন হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ওবি-কনভেনর
কমঃ অরুন চৌধুরী , সুখময় বোস সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ । আইএনটিইউসি ও আইএনটিটিইউসি এর
পক্ষ থেকেও মাল্যদান করা হয় । পরে প্রয়াত কমঃ পরিমল রায়ের ইচ্ছানুসারে তাঁর পরিবারের
পক্ষ থেকে যথাক্রমে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার মেইন হাসপাতাল ও আই কিউ সিটি হাসপাতালে
মরোণোত্তর চক্ষুদান ও দেহদান করা হয় ।
সংক্ষিপ্ত জীবনী :১০ই অক্টোঃ , ১৯৬৭ সালে দুর্গাপুরে জন্মগ্রহন করেছিলেন কমঃ
পরিমল রায় । তিনি কিশোর বয়েসে ছাত্র আন্দোলন ও পরবর্তীকালে যুব আন্দোলনের সাথে যুক্ত
ছিলেন । এছাড়াও তিনি বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনেরও সক্রিয় সদস্য ছিলেন । ১৯৯০ সালে
তিনি দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার কোক ওভেন্স বিভাগে শ্রমিক হিসাবে কাজে দেন এবং প্রথম
থেকেই হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ( সিআইটিইউ ) সভ্য ছিলেন এবং পরবর্তীকালে
ইউনিয়নের অ্যাসিঃ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন
। ১৯৯৬ সালে তিনি পার্টি সভ্যপদ লাভ করেন । রক্তদান সহ বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে যুক্ত
ও দক্ষ শ্রমিক হিসেবে কমঃ পরিমল রায়ের মৃত্যুতে পাড়া-প্রতিবেশি এবং শ্রমিক ও আধিকারিকদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে
।
প্রয়াত হলেন পার্টি সদস্য কমঃ কেশব রায় ।
দুর্গাপুর , ১৭ই ডিসেঃ : গত ১৫ই ডিসেঃ প্রয়াত হলেন দুর্গাপুর ইস্পাত -৪ নং
আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্গত পার্টি সদস্য কমঃ কেশব রায় ।তাঁর বার্ধক্যজনিত রোগের চিকিৎসা
চলছিল ডিএসপি মেইন হাসপাতালে । সেখানেই তিনি প্রয়াত হয়েছেন ।
দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার ল্যাবরেটারীর
প্রাক্তন কর্মী কমঃ কেশব রায় কর্মজীবনে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সিআইটিইউ
) এর কাউন্সিল পদে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন । ১৯৭০ এর দশকের প্রথমভাগে কমঃ কেশব রায় পার্টি
সভ্যপদ অর্জন করেছিলেন এবং পরবর্তীকালে দুর্গাপুর ইস্পাত -১ নং আঞ্চলিক কমিটির সদস্য
নির্বাচিত হয়েছিলেন । মৃত্যুর সময়ে কমঃ কেশব রায় স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-জামাতাকে রেখে
গেছেন ।
কমঃ কেশব রায়ের মরদেহ পার্টি দফ্তরে নিয়ে আসা হলে রক্তপতাকায় আচ্ছাদিত করেন
কমঃ সন্তোষ দেবরায় । মাল্যদান করেন কমঃ সন্তোষ দেবরায় , আল্পনা চৌধুরী সহ অন্যান্য
নেতৃবৃন্দ ।
Saturday 6 December 2014
৬ই ডিসেঃ : ইস্পাতনগরী জানিয়ে দিল সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লালঝান্ডাই সতর্ক প্রহরী ।
দুর্গাপুর , ৫ই ডিসেঃ : ৬ই ডিসেঃ – গত ২২ বছর ধরে স্বাধীন ভারতে ধর্ম-নিরপেক্ষতার
নীতি রক্ষার শপথগ্রহনের দিন । ১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেঃ অযোধ্যায় ৫০০ বৎসরের পুরানো বাবরি
মসজিদকে ধ্বংস করে যে শক্তি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের মূল ভিত্তি ধর্ম-নিরপেক্ষতাকে আঘাত
করেছিল সেই হিন্দুত্ববাদী ফ্যাশিষ্ট শক্তির রাজনৈতিক দল বিজেপি আজ কেন্দ্রের ক্ষমতায়
। এই ভয়ঙ্কর শক্তিকে যারা পঃ বঙ্গে বপন করেছিল সেই তৃণমূল আজ রাজ্যের ক্ষমতায় । ভারতের
জাতীয় সংহতির অন্যতম পথ প্রদর্শক পঃ বঙ্গের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে বামফ্রন্ট সরকার চোখের মনির মত আগলে রেখেছিল । কিন্তু
আজকে ‘ চরম ’ ও ‘ নরম ’ সাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী বিজেপি ও তৃণমূলের প্রকাশ্য ও গোপন
আঁতাত রাজ্যে সাম্প্রদায়িক - মৌলবাদী শক্তির উথ্থানে রাস্তা করে দিচ্ছে । এর বিরুদ্ধে
আজ রাজ্যে , ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী ) সহ ১৭টি বামপন্হী দল জাতীয় সংহতি
রক্ষা এবং সাম্প্রদায়িক – মৌলবাদী শক্তির বিরুদ্ধে দৃঢ়তর সংগ্রামের আহ্বান জানিয়ে পথে
নেমেছে ।
সেই ডাকে সাড়া দিয়ে ইস্পাতনগরীও
আজ পথে নেমে আসে । ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী )-র দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল
সাংগঠনিক কমিটির ডাকে আজ বিকালে ৫০০০ জনের
বিশাল সুসজ্জিত মহামিছিল ইস্পাতনগরীর আশীষ মার্কেট থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন পথ ঘুরে চণ্ডীদাস
বাজারে শেষ হয় ।
সকালে , অন্য আরেকটি অনুষ্ঠানে চণ্ডীদাস সেক্টর অফিসে , ভারতের গণতান্ত্রিক যুব
ফেডারেশনের দুর্গাপুর ইস্পাত ১এ জোনাল কমিটির পক্ষ থেকে এক রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা
হয় । গত ২২ বছর ধরে , সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে ভারতের গণতান্ত্রিক যুব
ফেডারেশনের পক্ষ থেকে প্রতি বছরে ৬ই ডিসেঃ এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় ।৩০ জন
রক্তদান করেন । উপস্হিত
ছিলেন ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য কমঃ সুজিত রায়
ও রঞ্জিত মুখার্জী সহ অন্যান্য যুব নেতৃত্ব ।
Friday 5 December 2014
সেইলের বিলগ্নীকরণের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন ইস্পাত শ্রমিক – কর্মচারীরা ।
দুর্গাপুর , ৫ই ডিসেঃ : কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের তথাকথিত ‘ সু-দিনের ‘ টের
পেতে শুরু করেছে দেশের মানুষ । সেই ‘ সু -দিনের ‘ স্বরূপ আরও প্রকাশ পেল “ নবরত্ন “
রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্হা সমূহের অন্যতম রাষ্ট্রায়ত্ব ইস্পাত উৎপাদনকারী সংস্হা সেইলের আরও
৫% শেয়ার বিক্রী করার স্বীদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে । আজ থেকে মোদি সরকার সেইলের ২০ কোটি শেয়ার বিক্রির শুরু করেছে
। সেইলের অপরাধ ? গত আর্থিক বছরে সেইলের নীট মুনাফা আগের বছরের তুলনায় ২১% বেড়ে হয়ছে
২,৬১৬ কোটি টাকা । সরকারী কোষাগারে সেইল বিভিন্ন কর ও ডিউটি বাবদ জমা করেছে ১১,৫৬০
কোটি টাকা । সেইলের বিভিন্ন কারখানায় আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারন বাবদ সেইল ৫৯,২৮৮ কোটি টাকা ব্যয় করছে । এইরকম একটি রত্নগর্ভা
সরকারী সংস্হা যার প্রকৃত মালিক ভারতের জনগন , সেই সেইলের শেয়ার বিক্রী করে মোদি সরকার
কত আয় করবে ? সরকারের হিসেবে মাত্র ১,৫০০ থেকে ১,৭০০ কোটি টাকা ! এই নির্জলা লুঠের
বিরুদ্ধে আজ প্রবল বিক্ষোভ দেখিয়েছেন দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা ও দুর্গাপুর মিশ্র ইস্পাত
কারখানার শ্রমিক – কর্মচারীবৃন্দ । আজ সকালে , দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার মেইন গেটে
সিআইটিইউ , আইএনটিইউসি ও এআইটিইউসির যৌথ আহ্বানে
সেইলের বিলগ্নীকরনের বিরুদ্ধে আয়োজিত এক বিশাল গেটসভায় বক্তব্য রাখেন হিন্দুস্হান স্টিল
এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (সিআইটিইউ ) এর পক্ষে কমঃ
অরুন চৌধুরী , আইএনটিইউসি এর পক্ষে অসীম সাহা ও এআইটিইউসি এর পক্ষে আমীর হায়দার । সভাপতিত্ব
করেন কমঃ কাজল মজুমদার । মিশ্র ইস্পাত কারখানায় সিআইটিইউ এর নেতৃত্বে শ্রমিকদের এক বিশাল মিছিল ১নং টাইম অফিস থেকে শুরু
হয়ে জি এম অফিসে শেষ হয় । মিছিল শেষে সভায় বক্তব্য রাখেন কমঃ আর পি গাঙ্গুলী ও বিজয়
সাহা । ইস্পাত শ্রমিকদের সর্বভারতীয় সংগঠন স্টিল ওয়ার্কার্স ফেডারেশন (সিআইটিইউ ) এর
সাধারন সম্পাদক কমঃ পি কে দাস জানিয়েছেন যে সেইলের সর্বত্র বিলগ্নীকরনের বিরুদ্ধে তীব্র
বিক্ষোভ চলছে । সিআইটিইউ সহ অন্যান্য ট্রেড ইউনিয়নের ডাকে ভাইজাগের রাষ্ট্রায়ত্ব ইস্পাত
সংস্হার আরআইএনএল -এ বিলগ্নীকরনের বিরুদ্ধে
গতকাল থেকে শ্রমিকদের লাগাতার বিক্ষোভ জমায়েত চলছে । শ্রমিকদের বিশাল মিছিলও সংগঠিত
হয়ছে ।
Subscribe to:
Posts (Atom)