দুর্গাপুর,৩০শে এপ্রিল : আজ সকালে ইস্পাতনগরীতে বামফ্রন্টের ডাকে করোনা-মহামারি
প্রকোপ ও অর্ধাহার-অনাহার রুখতে ব্যর্থ কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ৯-দফা দাবির
ভিত্তিতে আশিস মার্কেট ও চন্ডিদাস বাজারে বিক্ষোভ প্রদর্শিত হয় । লকডাউনের বিধি মেনে
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি ( মার্কসবাদি)-র দুর্গাপুর ইস্পাত ১,২ ও ৩ এরিয়া কমিটির ডাকে
দু’জায়গায় বিক্ষোভ এর নেতৃত্ব দেন নির্মল ভট্টাচার্য,সুবীর সেনগুপ্ত,স্বপন ব্যানার্জি,দিপক
ঘোষ প্রমুখ ।
Thursday 30 April 2020
Tuesday 28 April 2020
অনাহার-ক্লিষ্ট পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালো সি.আই.টি.ইউ : গেরিলা কায়দায় পৌঁছে দিল ত্রাণ সামগ্রী ।
দুর্গাপুর,২৮শে এপ্রিল : ইস্পাতনগরী থেকে তিন কিলোমিটার দুরে কমলপুরের সুমঙ্গল
ইস্পাত প্রাইভেট লিমিটেড । লকডাউনের জেরে আটকে পরা পরিযায়ী শ্রমিকদের কাটছে অর্ধাহার-অনাহারে
।গত ২৪শে এপ্রিল কারখানার চত্বরে ‘কোর গ্যাঙ’ এর পরিযায়ী শ্রমিক বিহারের ছাপরা জেলার
অধিবাসী সঞ্জয় সিং এর বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু ইতিমধ্যে সংবাদের শিরোনামে এলেও কারখানার
মালিক অথবা স্হানীয় প্রশাসনের সাহায্য প্রায় মেলেই নি ।
নয়া অর্থনীতির নির্মম শোষনের অন্যতম উদাহরন
হল বেসরকারী কারখানার ‘কোর গ্যাঙ’। এরা প্রায় বাধ্যতামূলক ভাবে পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে
থাকেন ও কারখানার উৎপাদনের মূল দায়িত্ব পালন করেন । কারখানার চত্বরে ছোট,অস্বাস্হ্যকর
কুঠরীতে গাদাগাদি করে থাকতে বাধ্য হন এই শ্রমিকরা। অত্যন্ত কম বেতন । যেহেতু পরিযায়ী
তাই স্হানীয়দের সাথে যোগাযোগ প্রায় গড়ে ওঠে না বললেই চলে । ট্রেড ইউনয়ন এর সাথে যাতে
যোগাযোগ না গড়ে ওঠে তার জন্য মালিকপক্ষ ও শাসক তৃণমূলের কড়া নজরদারি চলে । যখন-তখন
ছাঁটাই নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা । রেশন কার্ড নেই ।
এই ব্যবস্হার অন্যতম শিকার দুর্গাপুর পৌর নিগমের ১নং ওয়ার্ড-ভুক্ত কমলপুরের সুমঙ্গল
ইস্পাত প্রাইভেট লিমিটেড এর পরিযায়ী শ্রমিকরা। ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে
১নং ওয়ার্ডে শাসক তৃণমূল দলের ধারাবাহিক সন্ত্রাসের
শিকার সিপিআইএম এর কর্মি ও নেতৃবৃন্দ । মনেট সহ অন্যান্য কারখানা থেকে সিআইটিইউ করার
অপরাধে উচ্ছেদ হয়েছেন বহু শ্রমিক ।
আজ সকালে প্রায় গেরিলা কায়দায় শাসকদলের কড়া নজরদারি এড়িয়ে জঙ্গল-ঘেরা রাস্তা পেরিয়ে
সুমঙ্গল ইস্পাত প্রাইভেট লিমিটেড এর ৪০ জন পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে চাল-ডাল-আনাজ-বিস্কুট-সাবান
পৌঁছে দিল সি.আই.টি.ইউ-ভুক্ত দুর্গাপুর ইস্পাত
ট্রেড ইউনয়ন সমন্বয় কমিটি । নেতৃত্বে ছিলেন বিশ্বরূপ ব্যানার্জি,ললিত মিশ্র,দিপক ঘোষ,
মলয় ভট্টাচার্য,নিমাই ঘোষ ও দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ দেবরায় ।
Wednesday 22 April 2020
ইস্পাতনগরীতে পালিত হল কমরেড ভি আই লেনিনের ১৫০-তম জন্মবার্ষিকী ।
দুর্গাপুর,২২শে এপ্রিল : আজ কমরেড লেনিনের ১৫০-তম জন্মবার্ষিকী । ভয়াবহ করোনা মহামারীর
মাঝেও আজ বিশ্বের সর্বত্র পালিত হচ্ছে শ্রমজীবি মানুষের মহান শিক্ষক,বিশ্বের প্রথম
সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নের রূপকার ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম
বন্ধু কমরেড ভি আই লেনিনের ১৫০-তম জন্মবার্ষিকী । এই উপলক্ষ্যে ইস্পাতনগরীর আশিস-জব্বার
ভবনে আজ কমরেড লেনিনের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করা হয় । মাল্যদান করেন ভারতের কমিউনিস্ট
পার্টি ( মার্কসবাদি)-র বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য সন্তোষ দেবরায়,নির্মল ভট্টাচার্য,সুবীর
সেনগুপ্ত,
দুর্গাপুর
ইস্পাত ১ এরিয়া কমিটির সদস্য দিপক ঘোষ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ।
Tuesday 21 April 2020
ভাষন নয় রেশন চাই – সারা দেশের সাথে প্রতিবাদে গলা মেলালেন ইস্পাত শ্রমিকরা ।
দুর্গাপুর,২১শে এপ্রিল : সি.আই.টি.ইউ সহ অন্যান্য গন সংগঠনের আহ্বানে ‘ভাষন নয়
রেশন চাই’ দাবিতে সারা দেশের সাথে দুর্গাপুর ইস্পাত ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের শ্রমিকরা
প্রতিবাদে সামিল হলেন । আজ সকালে সি.আই.টি.ইউ এর ডাকে অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের মেইন
গেটে লকডাউনের নিয়ম মেনে, নির্ধারিত শারীরিক দুরত্ব বজায় রেখে ও শরীরে বিভিন্ন দাবি
সম্বলিত প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে শ্রমিকরা বিক্ষোভে সামিল হয়েছিলেন । উপস্হিত ছিলেন বিশ্বরূপ
ব্যানার্জি,ললিত মিশ্র,দিপক ঘোষ, মলয় ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ।
Monday 20 April 2020
উচ্ছেদ হওয়া ও কাজ হারানো শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়ে লাগাতার সাহায্য করছে সি.আই.টি.ইউ ।
দুর্গাপুর,২০শে এপ্রিল : ২০১১ সালে পশ্চিম বঙ্গের রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের সাথে সাথে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা,মনেট কারখানা
সহ বিভিন্ন সংস্হা থেকে হাজার হাজার শ্রমিক/ঠিকা শ্রমিক উচ্ছেদ হয়েছিলেন । অন্যদিকে
কারখানা বন্ধ ও করোনা লকডাউন এর জন্য কাজ হারিয়েছেন বহু শ্রমিক । বিপদাপন্ন এই শ্রমিক
পরিবারবর্গের পাশে দাঁড়িয়ে লাগাতার সাহায্য করছে সি.আই.টি.ইউ-ভূক্ত দুর্গাপুর ইস্পাত
ট্রেড ইউনিয়ন সমন্বয় কমিটি । আজ সকালে ইস্পাতনগরীর ট্রাঙ্ক রোডে চিত্তব্রত মজুমদার
ভবনে আটশো পরিবারের হাতে খাদ্যদ্রব্য-সাবান-মাস্কের মতো প্রয়োজনীয় জিনিষ তুলে দেওয়া
হয় । উপস্হিত ছিলেন দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ দেবরায়,নির্মল ভট্টাচার্য,সুবীর
সেনগুপ্ত,বিশ্বরূপ ব্যানার্জি সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ।এর আগে গত ১৬ই এপ্রিল অনুরূপভাবে
পাঁচশো পরিবারের হাতে খাদ্যদ্রব্য-সাবান-মাস্কের মতো প্রয়োজনীয় জিনিষ তুলে দেওয়া হয়
। উল্ল্যেখযোগ্য বিষয় হোল যে দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ দেবরায় ইতিমধ্যে
তার অবসরের সঞ্চয়ের থেকে ষাট হাজার টাকা ব্যয় করে ২০ কুইন্ট্যাল চাল সমগ্র দুর্গাপুরের
দরিদ্র মানুষের জন্য দান করেছেন । এছাড়াও তিনি বিধায়ক তহবিল থেকে তিনি ৬০ লক্ষ টাকা
করোনা চিকিৎসা ও দরিদ্র মানুষের খাদ্যদ্রব্য বিতরনের জন্য দান করেছেন যা পশ্চিম বঙ্গের
বিধায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ । কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে রাজ্য সরকার সেই টাকা এখনও খরচ
না করে ফেলে রেখেছে । সন্তোষ দেবরায় অবিলম্বে এই টাকা খরচের দাবি জানিয়ে পশ্চিম বর্ধমান
জেলা শাসকের কাছে চিঠি দিয়েছেন ।
Thursday 16 April 2020
উচ্ছেদ হওয়া ও কাজ হারানো শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালো সি.আই.টি.ইউ।
দুর্গাপুর,১৬ই এপ্রিল : ২০১১ সালে পশ্চিম বঙ্গের রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের সাথে সাথে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানা,মনেট কারখানা
সহ বিভিন্ন সংস্হা থেকে হাজার হাজার শ্রমিক/ঠিকা শ্রমিক উচ্ছেদ হয়েছিলেন । অন্যদিকে
কারখানা বন্ধ ও করোনা লকডাউন এর জন্য কাজ হারিয়েছেন বহু শ্রমিক । বিপদাপন্ন এই শ্রমিক
পরিবারবর্গের পাশে দাঁড়ালো সি.আই.টি.ইউ-ভূক্ত দুর্গাপুর ইস্পাত ট্রেড ইউনিয়ন সমন্বয়
কমিটি । আজ সকালে ইস্পাতনগরীর বি.টি. রণদিভে ভবনে প্রায় পাঁচশো পরিবারের হাতে খাদ্যদ্রব্য-সাবান-মাস্কের
মতো প্রয়োজনীয় জিনিষ তুলে দেন । উপস্হিত ছিলেন দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ
দেবরায়,নির্মল ভট্টাচার্য,সুবীর সেনগুপ্ত,বিশ্বরূপ ব্যানার্জি সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ
। উল্ল্যেখযোগ্য বিষয় হোল যে দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ দেবরায় ইতিমধ্যে
ব্যক্তিগত ভাবে ২০ কুইন্ট্যাল চাল সমগ্র দুর্গাপুরের দরিদ্র মানুষের জন্য দান করেছেন
। এছাড়াও তিনি বিধায়ক তহবিল থেকে তিনি ৬০ লক্ষ টাকা করোনা চিকিৎসার জন্য দান করেছেন
যা পশ্চিম বঙ্গের বিধায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ ।
Wednesday 15 April 2020
কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র ঘিরে ইস্পাতনগরীতে বিক্ষোভ : রেশন-কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র-চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মিদের জন্য পিপিই সহ একগুচ্ছ দাবিতে ডেপুটেশন।
দুর্গাপুর,১৫ই এপ্রিল : আজ বিকালে ইস্পাতনগরীর মহিস্কাপুর রোডে গার্লস মাল্টি-পারপাস স্কুলে কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র চালু করার বিরুদ্ধে স্হানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন । এই নিয়ে তারা স্হানীয় তৃণমূলের কাউন্সিলারে নিষ্ক্রিয়াতার অভিযোগ করেন। লক্ষনীয় ইস্পাতনগরী,দুর্গাপুর ইস্পাত ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টে এখনও কেউ করোনা রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায় নি । লকডাউনের মাঝেই অত্যাবশকীয় পণ্য উৎপাদনের আইন এসমার নিয়ম অনুসারে দুর্গাপুর ইস্পাত ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টে উৎপাদন চালু আছে । কিন্তু তার মধ্যেই ঘন বসতিপূর্ণ ইস্পাতনগরীতে
দুটি কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র চালু হওয়ায় করোনা সংক্রমন ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় শ্রমিক ও ইস্পাতনগরীর
অধিবাসিদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে ।
দুর্গাপুর
ইস্পাত মেইন হাসপাতালের চেস্ট ওয়ার্ড কে করোনা চিকিৎসার জন্য তৈরি রাখা হয়েছে । কিন্তু
বর্তমানে দুর্গাপুর ইস্পাত মেইন হাসপাতাল কে পুরোপুরি করোনা চিকিৎসা কেন্দ্রে পরিনত
করতে চাইছে রাজ্য সরকার । এর ফলে দুর্গাপুর ইস্পাত ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের ইস্পাত
শ্রমিক ( কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত ) ও তাদের পরিবারবর্গের চিকিৎসার একমাত্র হাসপাতাল ঘিরে
অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে । এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার জন্য সেইলের চেয়ারম্যান কে
দাবি জানিয়ে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সি.আই.টি.ইউ) ও সি.আই.টি.ইউ এর সর্ব
ভারতীয় সম্পাদক তপন সেন পৃথক ভাবে চিঠি দিয়েছেন এবং নিকটবর্তী সনাকা হাসপাতালে করোনা
চিকিৎসা কেন্দ্র থাকা সত্ত্বেও মেইন হাসপাতাল
কে পুরোপুরি করোনা চিকিৎসা কেন্দ্রে পরিনত করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। হিন্দুস্হান
স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ( সি.আই.টি.ইউ) এর পক্ষে বিশ্বরূপ ব্যানার্জি জানান যে মেইন
হাসপাতালে কেবল দুর্গাপুর ইস্পাত ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের ইস্পাত শ্রমিক ( কর্মরত
ও অবসরপ্রাপ্ত ) ও তাদের পরিবারবর্গের চিকিৎসা হয় না । দুর্গাপুরের প্রায় সব কটি রাজ্য
ও কেন্দ্রিয় সংস্হার রেফারেল হাসপাতাল হিসাবে বছরে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা পরিষেবা
দেয় মেইন হাসপাতাল । যদিও মেইন হাসপাতালে ভেন্টিলেশন ও উপযুক্ত ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট
নেই । দুর্গাপুর ইস্পাতে প্রায়শঃ দুর্ঘটনা ঘটে । তিনি প্রশ্ন তোলেন যে দুর্গাপুর ইস্পাত
ও অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের উৎপাদন বজায় রাখার স্বার্থে দুর্গাপুর ইস্পাত মেইন হাসপাতাল
এর পরিবর্তে কেন বিকল্প বেছে নেওয়া হচ্ছে না
? অথবা কেন নতুন করোনা চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে না ?
এদিকে আজ সকালে দুর্গাপুর ( পূর্ব )-এর বিধায়ক সন্তোষ দেবরায় এর নেতৃত্বে ভারতের
কমিউনিস্ট পার্টি ( মার্কসবাদি )-র দুর্গাপুর ইস্পাত ১,২ ও ৩ এরিয়া কমিটির এক প্রতিনিধি
দল দুর্গাপুর থানার ওসি-র সাথে দেখা করে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারের উদ্দেশ্যে
লেখা এক দাবি-সম্বলিত চিঠি জমা দিয়ে দুর্গাপুর ইস্পাত মেইন হাসপাতাল কে পুরোপুরি করোনা
চিকিৎসা কেন্দ্রে পরিনত করার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা
করার জন্য দাবি জানানোর পাশাপাশি রেশন সরবরাহের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা,করোনা টেস্টের ব্যবস্হা
ও টেস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি,
চিকিৎসক
ও স্বাস্থ্যকর্মিদের জন্য পিপিই সহ একগুচ্ছ দাবি জানানো হয় । প্রতিনিধি দলে অন্যন্যদের
মধ্যে ছিলেন নির্মল ভট্টাচার্য,স্বপন সরকার ও দিপক ঘোষ ।
Subscribe to:
Posts (Atom)