Sunday 20 December 2015

মহান নভেম্বর বিপ্লব ভারত সহ সারা বিশ্বের শ্রমিক আন্দোলনকে আজও প্রেরনা জোগায় : শ্রীদীপ ভট্টাচার্য

                                                                

দুর্গাপুর,২০শে ডিসেঃ : আজ ইস্পাতনগরীর ১ নং বিদ্যাসাগর এভিন্যু এর বি.টি.রণদিভে ভবনে ,” নভেম্বর  বিপ্লবের শিক্ষার আলোকে ৬৬-এর আগষ্ট আন্দোলনের তাৎপর্য “ – শীর্ষক আলোচনা সভায় এই কথা বলেন কমঃ শ্রীদীপ ভট্টাচার্য । দুর্গাপুরের ৬৬ এর ঐতিহাসিক আগষ্ট আন্দোলনের ৫০-তম বার্ষিকী উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে ,গত ৬ই আগষ্ট থেকে (দুর্গাপুরের প্রথম শহীদদ্বয় আশীষ-জব্বরের শহীদ দিবস ) দুর্গাপুরের ৬৬ এর ঐতিহাসিক আগষ্ট আন্দোলনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার জন্য বর্ষ ব্যাপি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের বর্ষ ব্যাপি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । আজকের আলোচনা সভা সেই উদ্যোগের অঙ্গ । শ্রীদীপ ভট্টাচার্য ব্যাখ্যা করে বলেন যে কিভাবে নভেম্বর  বিপ্লব – নির্দিষ্ট পরিস্হিতিতে সঠিক বিশ্লেষনের জন্য মার্কসীয়-লেনিনীয় নীতি প্রয়োগ ঘটিয়েছিল এবং  সেই কায়দা আজকের শ্রমিক আন্দোলন কে আজ আরও বেশী করে রপ্ত করে রাজ্য তথা সরা দেশে জন-বিরোধী নীতি পাল্টানোর জন্য মেহেনতী মানুষের ক্ষুরধার আ্দোলন গড়ে তোলার জন্য প্রয়োগ করতে হবে ।  এর আগে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ( সি.আই.টি.ইউ )সভাপতি কমঃ রথীন রায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তুলে ধরেন কি ভাবে ৬৬ এর ঐতিহাসিক আগষ্ট আন্দোলন কেবল মাত্র দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার শ্রমিকদের আন্দোলনকে নয়া দিক দেখিয়েছিল তাই নয়, সামগ্রিক দুর্গাপুরের গনতান্ত্রিক আন্দোলন তথা কৃষক আন্দোলনের সূচনা ঘটিয়েছিল । ভীঁড় উপচে পড়া আজকের আলোচনা সভায় উপস্হিত ছিলেন ৬৬ এর ঐতিহাসিক আগষ্ট আন্দোলনের বহু সেনানী । উপস্হিত ছিলেন কমঃ সন্তোষ দেবরায়, সুখময় বোস,দিলীপ গাঙ্গুলি, মানস মুখার্জী, জি.এস.দাস,রাম পঙ্কজ গাঙ্গুলী সহ অন্যান্য গন-আন্দোলনের নেতৃত্ব । সভার সূচনায় হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের ( সি.আই.টি.ইউ ) এর পক্ষে কমঃ প্রফুল্ল মন্ডল কমঃ শ্রীদীপ ভট্টাচার্য সম্বোর্ধিত করেন । আবৃতি করে শোনান বাচিক শিল্পী শ্যামল ব্যানার্জী । সভাপতিত্ব করেন কমঃ রথীন রায় ।




সারা ভারত কৃষক সভার লাউদোহা থানা কমিটির ১৯-তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হল পারুলিয়ায় ।

                                                 
                                                         
দুর্গাপুর,২০শে ডিসেঃ :আজ,ইস্পাতনগরী সংলগ্ন পারুলিয়া গ্রামে কমঃ বিনয় কোঙার ও আবদুল হালিম নগর ,কমঃ বিদ্যাধর আঁকুড়ে মঞ্চে অনুষ্ঠিত হল সারা ভারত কৃষক সভার লাউদোহা থানা কমিটির ১৯-তম সম্মেলন । সম্মেলনের সূচনায় রক্তপতাকা উত্তোলন করেন সারা ভারত কৃষক সভার বর্ধমান জেলার সহ-সম্পাদক কমঃ বিরেশ্বর মন্ডল । শহীদ বেদীতে মাল্যদান করেন কমঃ বিরেশ্বর মন্ডল , বিরজা কান্ত রায় ,বুধন মন্ডল,সুব্রত পাল,সন্তোষ দেব রায়, নির্মল ভট্টাচার্য,শিশির ঘোষ সুবীর সেনগুপ্ত,অজিত মন্ডল প্রমূখ । সম্মেলনের উদ্বোধন করেন কমঃ বিরেশ্বর মন্ডল ।সম্মেলনে গণ-সংগীত পরিবেশন করেন গণনাট্য সংঘের ইস্পাত শাখা ( দুর্গাপুর ) ।
মোট ২৩৪ জন প্রতিনিধি আজকের  সম্মেলনে যোগদান করেন,১২ জন আলোচনায় অংশ নিয়েছেন । সম্মেলনের মধ্য সারা ভারত কৃষক সভার নতুন লাউদোহা থানা কমিটি নির্বাচিত হয়েছে । ১৯ জনের কমিটির সম্পাদক ও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে কমঃ সুব্রত পাল ও চন্দন চক্রবর্তী । একই সাথে সম্মেলন এই প্রথম নির্বাচিত করেছে সারা ভারত খেত মজুর ইউনিয়নের ১৯ জনের কমিটি । সম্পাদক ও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে কমঃ বিরজা কান্ত রায় ও বুধন মন্ডল ।

প্রসংগত , তৃণমূলের লাগাতার ভয়ংকর আক্রমনের শিকার লাউদোহা । সেই সন্ত্রাস উপেক্ষা করে আজকে কৃষক ও খেত মজুরদের সম্মেলন বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে । আজকের সম্মেলন কে কেন্দ্র করে গোটা পারুলিয়া অঞ্চল রক্তপতাকায় সেজে ওঠে । 



Saturday 19 December 2015

ইস্পাতনগরীর সন্ত্রাস-কবলিত অঞ্চলে বি.পি.এম.ও এর ডাকে দৃপ্ত পদযাত্রা ।

                                                                    

দুর্গাপুর,১৯শে ডিসেঃ :আজ বিকালে, ইস্পাতনগরীর বি-জোনে বি.পি.এম.ও এর ডাকে ১৫-দফা দাবী সহ স্হানীয় ৪-দফা দাবী সহ মোট ১৯-দফা দাবীতে এক দৃপ্ত পদযাত্রা তিলক রোড থেকে শুরু হয়ে ইস্পাতনগরীর বি-জোনের সন্ত্রাস-কবলিত তিলক-ডেভিড হেয়ার - রাজেন্দ্র প্রসাদ – সি’জোন-কাশীরাম দাস বস্তি-কাশীরাম-মহিষ্কাপুর  প্রভৃতি অঞ্চলে পরিক্রমা করে শেষ হয় মহিষ্কাপুর বস্তি অঞ্চলে । আজ নিয়ে বি.পি.এম.ও এর ডাকে দুর্গাপুর ইস্পাতনগরী এবং সংলগ্ন বস্তি ও গ্রামাঞ্চলে মোট ৯টি পদযাত্রা হল । তথাকথিত ‘পরিবর্তনের’ নামে গত ২০১১ সালে তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পরের থেকে শান্ত জনপদ ইস্পাতনগরী এবং সংলগ্ন বস্তি ও গ্রামাঞ্চলে তৃণমূলীরা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করার জন্য বাম সহ বিরোধী ও গণ-আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের উপর নৃশংস শারীরিক আক্রমন চালিয়েছে,মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে , হাজার হাজার ঠিকা-শ্রমিকদের কাজ থেকে উচ্ছেদ করেছে । এমন কি জম্মু-কাশ্মীরের বন্যা-দুর্গত ও নেপালের ভূমিকম্প দূর্গতদের সাহায্য করার জন্য ত্রান সংগ্রহ করার জন্য তৃণমূলীরা বাম গন-সংগঠকদের উপর নৃশংস হামলা চালায় , ত্রানের জন্য সংগৃহীত অর্থ লুঠ করে । ইদানিং তৃণমূলীরদের কুদৃষ্টি পড়েছে  গরীব বস্তিবাসীদের উপরে । তথাকথিত স্মার্ট-সিটির নামে বিকল্প বাসস্হানের ব্যবস্হা না করেই বস্তি বিভিন্ন জায়গায় বস্তি উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্র চলছে । ইস্পাতনগরীর কোয়ার্টার লিজিং-লাইসেন্সিং নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে । দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার ও মিশ্র কারখানার আধুনিকিকরন ও সম্প্রসারনের জন্য সেইল ও কেন্দ্রীয় সরকার চরম বঞ্চনা করে আগামীদিনে দুর্গাপুরকে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ঠেলে দিতে চাইছে – এ কথা বুঝতে পারছেন  ইস্পাতনগরী এবং সংলগ্ন বস্তি ও গ্রামাঞ্চলের মানুষ ।

তাই কেন্দ্র ও রাজ্যের ভয়াবহ জন-বিরোধী নীতির বিরুদ্ধে , রাজ্যে গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি রক্ষার জন্য বি.পি.এম.ও এর ডাকে  ইস্পাতনগরী এবং সংলগ্ন বস্তি ও গ্রামাঞ্চলে ৯টি পদযাত্রায় মানুষের ঢল নেমেছে । আজকের পদযাত্রায় আরও একবার তার প্রমান দিল ।পদযাত্রায় অন্যান্যদের সাথে উপস্হিত ছিলেন সন্তোষ দেবরায়,সুবীর সেনগুপ্ত,স্বপন ব্যানার্জী,কাজল চ্যাটার্জী ,সলিল দাসগুপ্ত সহ গণ-আন্দোলনের  অন্যান্য নেতৃত্ব ।



Thursday 17 December 2015

বি.পি.এম.ও এর ডাকে পারুলিয়া গ্রামে বিশাল পদযাত্রা ।



দুর্গাপুর,১৭ই ডিসেঃ : আজ বিকালে ইস্পাতনগরী সংলগ্ন গ্রাম পারুলিয়াতে বি.পি.এম.ও এর ডাকে ১৫-দফা দাবী সহ স্হানীয় ৪-দফা দাবী সহ মোট ১৯-দফা দাবীতে বিশাল পদযাত্রা হয় । ইস্পাতনগরী সংলগ্ন গ্রাম গুলিতে ভয়াবহ কৃষি সংকট দেখা দিয়েছে । ন্যায্যমূল্য দুরে থাক , কৃষকেরা জলের দরে ফড়েদের কাছে ধান বেচতে বাধ্য হচ্ছে । সেচ ব্যবস্হার অভাবে তিন-ফসলী জমিতেও বিকল্প চাষ করা যাচ্ছে না । বিঘের পর বিঘে মাঠ ফাঁকা পড়ে আছে । শহরে কাজ মিলছে না । গ্রামের মানুষের ক্ষোভের প্রতিফলন পড়েছে আজকের বি.পি.এম.ও এর ডাকে পদযাত্রায় । অন্যান্যদের সাথে পদযাত্রায় উপস্হিত ছিলেন গন-আন্দোলনের নেতৃত্ব কমঃ সন্তোষ দেবরায় ,নির্মল ভট্টাচার্য ,সুবীর সেনগুপ্ত , কৃষকনেতা অজিত মন্ডল,ধীরাজ দাস,সুব্রত পাল,বিশ্বরঞ্জন চ্যাটার্জী প্রমূখ । 



Sunday 13 December 2015

বি.পি.এম.ও এর ডাকে পদযাত্রা চলছে : ইস্পাতনগরীর ৭ম জাঠায় মানুষের ঢল নামল ।

                                                                 


দুর্গাপুর,১৩ই ডিসেঃ : ২০১১ এর সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে দুর্গাপুরের মেহেনতী মানুষের জীবন-জীবিকা ও গনতান্ত্রিক অধিকারের উপর নেমে আসে ভয়াবহ আক্রমন । তৃণমূলীরা কেবলমাত্র দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার ৩৫০০ হাজার ঠিকা-শ্রমিককে সি.আই.টি.ইউ এর সদস্য হওয়ার জন্য উচ্ছেদ করেছে তাই নয় , সশস্ত্র আক্রমন চালিয়ে শতাধিক গনতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা-কর্মীকে গুরুতরভাবে জখম করে,বহু সাংগঠনিক দফ্তর দখল-ভাঙ্গচুর-অগ্নি সংযোগ করে,গায়ের জোড়ে দখল করে বিভিন্ন সমবায় । পুলিশ অপরাধীদের গ্রেফ্তার করার বদলে একের পর এক মিথ্যা মামলায় জড়ায় গনতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের । কিন্তু অপ্রতিরোধ্য ইস্পাতনগরী আত্মসমর্পন করে নি । হাওয়া ঘুরতে শুরু করেছে বোঝা গিয়েছিল তৃণমূলীদের প্রবল সন্ত্রাসের মধ্যে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার শ্রমিক ইউনিয়ন স্বীকৃতির নির্বাচনে হিন্দুস্হান স্টিল এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (সি.আই.টি.ইউ ) এর বিপুল বিজয়ের মধ্য দিয়ে । এরপরেই বি.পি.এম.ও এর ডাকে ১৫-দফা দাবী সহ স্হানীয় ৪-দফা দাবী সহ মোট ১৯-দফা দাবীতে ইস্পাতনগরী ও সংলগ্ন গ্রাম ও বস্তি অঞ্চলে গত ২১শে নভেঃ থেকে আজ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মোট ৭ টি জাঠায় বিপুল জনসমাগম হয়েছে ।তৃণমূলের সন্ত্রাসকে  উপেক্ষা করে আজকের জাঠা মিছিলে জনপ্লাবনে ইস্পাতনগরী নতুন ইঙ্গিত দিল। আজকের জাঠা মিছিল নাগার্জুন রোড থেকে শুরু হয়ে রাজমল্ল পাড়া,নেপালী পাড়া,বাগদী পাড়া,ডিসপোসাল প্ল্যান্ট,নাগার্জুন এক্সটেনশন বস্তি,ইস্পাতপল্লী,নতুনপল্লী প্রভৃতি জায়গা পরিক্রমা করে জয়দেব বস্তিতে শেষ হয়। পদযাত্রায় উপস্হিত ছিলেন সন্তোষ দেবরায়,সুবীর সেনগুপ্ত,বিশ্বরূপ ব্যানার্জী,প্রফুল্ল মন্ডল  সহ অন্যান্য গনতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ।







Sunday 6 December 2015

সম্প্রীতির বন্ধন জোরদার করার জন্য যুবদের স্বেচ্ছা রক্তদানের শিবির ।

                                                              

দুর্গাপুর,৬ই ডিসেঃ – সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি ও দেশের-রাজ্যের ঐক্য-সংহতি রক্ষা করার অঙ্গীকার করার শপথ নিয়ে আজ সকালে, ইস্পাতনগরীর চন্ডিদাস সেক্টর অফিসে ,ভারতের গনতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের দুর্গাপুর ইস্পাত ২নং লোক্যাল কমিটির উদ্যোগে ২৩-তম বার্ষিক রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হল । বিগত ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি বছর ৬ই ডিসেঃ , ১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেঃ  হিন্দুত্ববাদী ফ্যাশিষ্ট শক্তির হাতে ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কলংকজনক ঘটনার বিরুদ্ধে এবং সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি ও  ঐক্য-সংহতি রক্ষার শপথ নেওয়ার ও মূমুর্ষ রোগীদের সহায়তার জন্য ভারতের গনতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের পক্ষ থেকে ইস্পাতনগরীতে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় ।

রক্তদান শিবিরের সূচনায় সংগঠনের পতাকা উত্তোলন করেন ,ভারতের গনতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের দুর্গাপুর ইস্পাত ২নং লোক্যাল কমিটির সভাপতি কমঃ খোকন দাস । শহীদবেদীতে মাল্যদান করেন কমঃ খোকন দাস , ডি.ওয়াই.এফ.আই এর রাজ্য কমিটির সদস্য কমরেড শুভাশীষ মাইতি ,জেলা কমিটির সদস্য পলাশ ব্যানার্জী , সুদীপ মাইতি ,বিশ্বজিত ধর চৌধুরী এবং গন-আন্দোলনের নেতৃত্ব কমঃ সুবীর সেনগুপ্ত ,স্বপন ব্যানার্জী,মানস মুখার্জী সহ অন্যান্যরা । দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত এই রক্তদান শিবিরে ৩ জন যুবতী সহ ৩০ যুবক-যুবতী রক্তদান করেছেন । 



সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ইস্পাতনগরীতে বিশাল মিছিল ।

                                                           

দুর্গাপুর ,৬ই ডিসেঃ : আজ বিকালে , সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে  ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী)-র দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল কমিটির ডাকে ইস্পাতনগরীর আশীষ মার্কেট থেকে একটি বিশালকার মিছিল শুরু হয়ে , ইস্পাতনগরীর বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিন করে চন্ডিদাস বাজার অবধি যায় । ছাত্র-যুব-শ্রমিক-কৃষক সহ মিছিলে বিপুল সংখ্যায় মহিলারা যোগ দেন । মিছিলে ছিলেন ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী)-র বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য ও পার্টির ভারতের কমিউনিষ্ট পার্টি ( মার্কসবাদী)-র দুর্গাপুর ইস্পাত জোনাল কমিটির সম্পাদক কমঃ সন্তোষ দেবরায় , পার্টির জেলা কমিটির সদস্য কমঃ নির্মল ভট্টাচার্য ও সুবীর সেনগুপ্ত সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ।