Thursday 21 December 2023

জন্মশতবর্ষে তিন পথ প্রদর্শক কে স্মরন করল ইস্পাতনগরী : মতাদর্শের মেলবন্ধনে জীবন-চর্চার উত্তরাধিকারী হওয়ার আহ্বান জানালেন নেতৃবৃন্দ।

 


দুর্গাপুর,২১শে ডিসেঃ : রবীন সেন – কৃষ্ণচন্দ্র হালদার – বামাপদ মুখার্জী ,অবিভক্ত বর্ধমান জেলার এই তিন প্রবাদপ্রতিম কমিউনিস্ট নেতার জন্মশতবর্ষে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ ইস্পাতনগরীর চন্ডিদাস সেক্টর অফিস সংলগ্ন ময়দানে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-র দুর্গাপুর ইস্পাত ২ এরিয়া কমিটির পক্ষে আয়োজিত ভীড়ে ঠাসা স্মরণ সভায় নেতৃবৃন্দ এই আহ্বান জানান। সভার শুরুতে তিন নেতার প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানান নেতৃবৃন্দ। এছাড়াও প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করেন প্রয়াত কৃষ্ণচন্দ্র হালদারের পুত্র অরূপ হালদার,জামাতা আশিস দাসগুপ্ত ও প্রয়াত বামাপদ মুখার্জীর কন্যা মঞ্জরী রায়। সভার শুরুতে গণসঙ্গীত পরিবেশন করেন গণনাট্য সংঘের ইস্পাত(দুর্গাপুর) শাখা ও লহরীর শিল্পীরা। সভার শুরুতে এরিয়ার ৮০ বছরের উর্ধ্ব বয়সী ৩০ জন পার্টি কর্মী কে সংবর্ধনা দেওয়া হয় ও সর্বোচ্চ সংখ্যায় গণশক্তি বিক্রি করার সাফল্যের জন্য পাঁচটি শাখা কে বিশেষ ভাবে সম্মানীত করা হয়। প্রয়াত কৃষ্ণচন্দ্র হালদারের পরিবারের পক্ষ থেকে পার্টির পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটি কে অর্থসাহায্যের জন্য পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সম্পাদক গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জির হাতে পনেরো হাজার টাকার চেক তুলে হয় । দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার হুইল অ্যান্ড অ্যাক্সেল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও পার্টি দরদী সলিল দেববর্মা গণশক্তির জন্য দুই হাজার টাকা ও জ্যোতি বসু রিসার্চ সেন্টার কে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে অর্থসাহায্যের জন্য পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সম্পাদক গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জির হাতে চেক তুলে দিয়েছেন। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-র দুর্গাপুর ইস্পাত ২ এরিয়া কমিটির পক্ষে “জন্মশতবর্ষে তিন পথ প্রদর্শক” স্মরণিকা গ্রন্থ টি প্রকাশিত হয়। বক্তব্য রেখে পার্টির রাজ্য কমিটির সদস্য ও অবিভক্ত বর্ধমান জেলা কমিটির সর্বশেষ সম্পাদক অমল হালদার তিন প্রয়াত নেতার জন্মশতবর্ষে তাঁদের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার সাথে সাথে অবিভক্ত বর্ধমান জেলা এবং ইস্পাতনগরী সহ দুর্গাপুর-আসানসোল শিল্পাঞ্চলে পার্টি গঠনে তাদের অক্লান্ত ভুমিকা এবং মতাদর্শের চর্চা ও প্রয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। ক্ষমতার শীর্ষে থেকেও কিভাবে ক্ষমতার ক্ষতিকর প্রভাবের থেকে দুরে থেকে জনগনের স্বার্থে ক্ষমতার প্রয়োগ করে ছিলেন এই তিন পথ প্রদর্শক,সাংসদ-বিধায়ক-মন্ত্রী-মেয়র ও সর্বোপরি পার্টির নেতৃত্ব হিসাবে,সেই কথা তুলে ধরেন গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জি। কেবল উত্তরাধিকারী হওয়ার গৌরব অনুভব করাই নয়,তাদের মতাদর্শের উত্তরাধিকারী হওয়ার মাধ্যমে ভাবী প্রজন্মের কাছে  তিন পথ প্রদর্শকের সংগ্রামী জীবনের কথা তুলে ধরার আহ্বান জানান পার্টির রাজ্য কমিটির সদস্য পার্থ মুখার্জি। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন স্বপন সরকার। সভাপতিত্ব করেন সন্তোষ দেবরায়। সঞ্চালনা করেন সীমান্ত তরফদার।






















































































































হয় ও সর্বোচ্চ সংখ্যায় গণশক্তি বিক্রি করার সাফল্যের জন্য পাঁচটি শাখা কে বিশেষ ভাবে সম্মানীত করা হয়। প্রয়াত কৃষ্ণচন্দ্র হালদারের পরিবারের পক্ষ থেকে পার্টির পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটি কে অর্থসাহায্যের জন্য পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সম্পাদক গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জির হাতে পনেরো হাজার টাকার চেক তুলে হয় । দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার হুইল অ্যান্ড অ্যাক্সেল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও পার্টি দরদী সলিল দেববর্মা গণশক্তির জন্য দুই হাজার টাকা ও জ্যোতি বসু রিসার্চ সেন্টার কে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে অর্থসাহায্যের জন্য পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সম্পাদক গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জির হাতে চেক তুলে দিয়েছেন। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-র দুর্গাপুর ইস্পাত ২ এরিয়া কমিটির পক্ষে “জন্মশতবর্ষে তিন পথ প্রদর্শক” স্মরণিকা গ্রন্থ টি প্রকাশিত হয়। বক্তব্য রেখে পার্টির রাজ্য কমিটির সদস্য ও অবিভক্ত বর্ধমান জেলা কমিটির সর্বশেষ সম্পাদক অমল হালদার তিন প্রয়াত নেতার জন্মশতবর্ষে তাঁদের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার সাথে সাথে অবিভক্ত বর্ধমান জেলা এবং ইস্পাতনগরী সহ দুর্গাপুর-আসানসোল শিল্পাঞ্চলে পার্টি গঠনে তাদের অক্লান্ত ভুমিকা এবং মতাদর্শের চর্চা ও প্রয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। ক্ষমতার শীর্ষে থেকেও কিভাবে ক্ষমতার ক্ষতিকর প্রভাবের থেকে দুরে থেকে জনগনের স্বার্থে ক্ষমতার প্রয়োগ করে ছিলেন এই তিন পথ প্রদর্শক,সাংসদ-বিধায়ক-মন্ত্রী-মেয়র ও সর্বোপরি পার্টির নেতৃত্ব হিসাবে,সেই কথা তুলে ধরেন গৌরাঙ্গ চ্যাটার্জি। কেবল উত্তরাধিকারী হওয়ার গৌরব অনুভব করাই নয়,তাদের মতাদর্শের উত্তরাধিকারী হওয়ার মাধ্যমে ভাবী প্রজন্মের কাছে  তিন পথ প্রদর্শকের সংগ্রামী জীবনের কথা তুলে ধরার আহ্বান জানান পার্টির রাজ্য কমিটির সদস্য পার্থ মুখার্জি। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন স্বপন সরকার। সভাপতিত্ব করেন সন্তোষ দেবরায়। সঞ্চালনা করেন সীমান্ত তরফদার।


No comments:

Post a Comment